উত্তরাধিকার সূত্রে মানসা মুসা মালির নিয়ন্ত্রণাধীন সম্পদ এবং ভূমি পেয়েছিলেন। সেখানে বিভিন্ন প্রচলিত পণ্যের বাণিজ্য ছিল। এর মধ্যে বাদাম, পশুসম্পদ, শুকনো মাছ, মাখন, লোহা, টেক্সটাইল, তামা, হাতির দাঁত, চামড়ার কাজ করা জিনিসপত্র এবং আফ্রিকার সেই চিরচেনা দাস ব্যবসা। যুদ্ধজয়ের মাধ্যমে কেন্দ্রীভূত মালি সাম্রাজ্যের গল্পটা লেখা হয়েছিল মুসার আগে, তার পূর্বসূরী সান্দিয়াতার হাত ধরে। তিনি একের পর এক লড়াইয়ে বিজয়ী হয়ে মালি সাম্রাজ্যকে উত্তরে প্রসারিত করেন।সাহারা অঞ্চলের প্রবেশ পথগুলো একটা সময় মানসা মুসার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। সেনেগালের উপত্যকা দিয়ে গাম্বিয়ার দিকে রাজ্য বিস্তার ঘটায় তখন অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য রুটগুলো নিয়ন্ত্রণ করত মালি। এই পথে উত্তর দিকে সোনা বয়ে নেওয়ার প্রয়োজন দেখা দিয়েছিল। তখন ঐ অঞ্চলের শাসক হিসেবে ভূ-রাজনৈতিক এবং অথনৈতিক দিক থেকে সর্বেসর্বা হয়ে ওঠেন মানসা মুসা।বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যের পাশাপাশি বিশ্বের নানা দেশের ভ্রমণকারীরাও শঙ্করানি নদীতীরের সমৃদ্ধ গ্রাম নিয়ানীতে আসতো। এখানেই গড়ে ওঠে মানসা মুসার রাজধানী। তার বর্ণাঢ্য জীবনের ইতিবৃত্ত উপযুক্ত গবেষণার মাধ্যমে খুবই ক্ষুদ্র কলেবরে গ্রন্থিত করেছেন বারবারা ক্রেসনার। বর্তমান গ্রন্থে ঐতিহাসিক বিশ্লেষণমূলক ভূমিকা এবং পরিশিষ্টসহ গ্রন্থটির ভাবানুবাদ করা হয়েছে।
Specification
Titel: | মানসা মুসা |
---|---|
Author | N/A |
Translator: | মো: আদনান আরিফ সালিম |
Publication: | দিব্যপ্রকাশ |
ISBN: | 9789849566045 |
Edition: | 2021 |
Number of Pages: | 94 |
Country: | Bangladesh |
Language: | Bangla - বাংলা |