নেগালের কেশী নদী পেরিয়ে শুয়োরী হাট ক্যালেন রামসাগ অমোনীী বাব। ভলের তলায় কঠোর সাধনা করেছিলেন। তিনি গোরক্ষনাৎ সম্প্রদায়ের অয্যোয়। খাটছি পশুপতিনাথ মন্দিবের গেছন রবে। একশো দশ বছরের তাধিীনাথ আমোরার কুঠিয়ায় যাব। কাঠমাণ্ডু হয়ে বজ্রযোগিনী। মণিপুর পাহাড়। সিজলানাগ অঘোরী কাদলেন এটিন যোগিনীদের আস্তানা। গুহোশ্বরীর গর্ভগৃতে আমার অপনার সন্ন্যাসিনা মাঈয়ের।সুক্ষ্মদেহের দর্শন মিলেছিল। বাগমতী নদী থেকে পঞ্চমুখী শিবের মন্দির। অঘোরা করালেন। ওহার মধ্যে গুরুজি আমাকে চাস সাধনা শিখিয়েছিলেন। কাঠমান্ডুর অঘোর কুটির অঘোরী সাধুদের বহু পুরোনো ইর্থে। কাশার অঘোর আশ্রম থেকে অঘোরী কাল্টের প্রধান গুরু কিনারাম বাবার পরম্পরার অঘোরীর। আসেন সোয়ারি দা রতনলাল অঘোরীর মতে। কিনারাম বাবার আসন শূন্যে ভেসে চলে বলেই লোহার শিকল দিয়ে খাঁধা। মহায়া অঘোর খ্যাতিমান ব্যারিস্টার। প্যাবিস থেকে সাইকোলজিতে ডক্টরেট। সম্পত্তি আাক্টীয়দের বিলিয়ে এলেন বিন্ধ্যাচল। দেখা হল বীরভূমের শাশান সাধক বড় অঘোরা বাবার শিরা। মাহেশ্বরী মাঈয়ের সঙ্গে। চলে এলেন বক্রেশ্বর শাশানে। ছোট আঘারী বাবা ছিন্নমস্তার সাধক। নরমাংস খেয়ে বলির পাঁঠার কাঁচা রক্ত পান করে পুজো করেন একশে। আটটি নরমুণ্ডের আসনে বসে। ইতালি থেকে বায়েশ্বর এলেন এন্টনি পাযাম। অঘোরী ব্যবার শিষ্য বাসুদেবানন্দের কাছে রপ্ত করলেন আমার তন্ত্রের যোগকৌশল। হরনাথ অঘোরার ওকর গুরু অন্দেনাথজি থাবেন কামাখ্যা, অসন। তার শিষ্য তাবানাও অপোয় নাপালে পাহাড়ে বনদুর্গা মন্দিরের সেবাইত। দুবরাজপুর, বীরভূমের। অযোরিণী মাঈয়ের পরনে কালো জোকরা, দাগ জাটা, লাল চোখ। শাশানে থাকেন বদমেজাজি সাধু সদনন্দ অঘোরী। ভাতের সঙ্গে খান চিতায় পোড়ানো মবার মাথার ঘিলু সর্বাণী। অঘোরিণার গলার ঝোলে মাথার খুলি।
Specification
Titel: | অঘোরী সমগ্র |
---|---|
Author | সোমব্রত সরকার |
Publication: | কারিগর পাবলিশার্স |
ISBN: | 978-93-93669-44-5 |
Edition: | 1st edition,2023 |
Number of Pages: | 368 |
Country: | India |
Language: | Bangla - বাংলা |