'কেল্লা' শব্দটি ঠাকুরই প্রথম ব্যবহার করেছিলেন। দীপ্তিকুমার শীল, ঠাকুর, মা, স্বামীজীর পরমভক্ত, কলকাতার 'বিবেকানন্দ সোসাইটি'র সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, এক প্রকৃত ত্যাগী মানুষ ছিলেন। তাঁর লেখার অংশ বিশেষ উদ্ধৃত করে এই নিবেদন সমৃদ্ধ করব, 'ভগবান শ্রীরামকৃষ্ণ কলকাতায় এলেন, দেখলেন এবং কলকাতা জয় করলেন। পরিব্রাজক শ্রীরামকৃষ্ণ সে-সময় কলকাতার ঘরে ঘরে ঘুরছেন, জনে-জনে লক্ষজনে শুনিয়েছেন ঈশ্বরের অমৃত-কথা। সারা কলকাতা জুড়ে চলছে তাঁর অবিরাম লীলা, কলকাতার রাজপথে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে-“পরমহংসের ফৌজ"। উত্তর কলকাতার বাগবাজারের "বলরাম ভবন" ইতিমধ্যেই হয়ে উঠেছে শ্রীরামকৃষ্ণের কেল্লা।' 'শ্রীরামকৃষ্ণের কেল্লা কলকাতা' থেকে তিনি যুদ্ধ করেছেন ধর্মের নামে হীনম্মন্য, নীচবুদ্ধি মানুষজনের বিরুদ্ধে, জাতপাতের দুর্গে দেগেছেন কামানের গোলা। কেল্লার প্রাকারে প্রতিষ্ঠা করেছেন সর্বধর্ম সমন্বয়ের বিজয় পতাকা। ঘোষণা করেছেন, 'যত মত তত পথ।' সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের কলমে এমনই বহুল তথ্য ও আবেগমথিত দস্তাবেজ 'রামকৃষ্ণের ফৌজ', যা পাঠককে মুগ্ধ করবেই।
Specification
Titel: | রামকৃষ্ণের ফৌজ |
---|---|
Author | সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় |
Publication: | পত্র ভারতী (ভারত) |
ISBN: | 978-93-93171-03-0 |
Edition: | 2023 |
Number of Pages: | 208 |
Country: | India |
Language: | Bangla - বাংলা |