বাংলাদেশে কৃষক-শ্রমিক আওয়ামী লীগের (বাকশাল) একদলীয় স্বৈরতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার বীজ নিহিত ছিল ১৯৭২ সালের ৭ই মার্চ রক্ষীবাহিনী আদেশ জারি করার মধ্যে।জাতীয় রক্ষীবাহিনীকে বিনা ওয়ারেন্টে ধরপাকড় এবং তল্লাশীর ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল ঐ আদেশের মাধ্যমে। দেশের সার্বিক পরিস্থিতির দ্রুত অবনতির মুখে ২৪শে ডিসেম্বর ১৯৭৩ সালে প্রেসিডেন্ট জাষ্টিস আবু সাইদ চৌধুরীকে বিদায় নিতে হয়। ১৪ই জানুয়ারী ১৯৭৪ সংসদ অধিবেশন বসে। আব্দুল মালেক উকিলকে স্পীকার হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়। ২৪শে জানুয়ারি ১৯৭৪ 'হ্যাঁ' ভোটের মাধ্যমে জাতীয় রক্ষীবাহিনী আইন পাশ করা হয়।১৩রা জানুয়ারি ১৯৭৫ সারাদেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়। একই দিন বিশেষ ক্ষমতা অর্ডিন্যান্স জারি করা হয় এবং সংবিধানের কতিপয় ধারা স্থগিত ঘোষণা করা হয়। সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। ৬ই জানুয়ারি '৭৫ এক ঘোষণায় বলা হয় যে, সরকারি কর্মচারীরা সমবায় সমিতি ছাড়া অন্য কোনো সংগঠনের সদস্য হতে পারবে না। এছাড়া ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দেওয়ালের সব পোষ্টার মুছে ফেলার নির্দেশ দেয়া হয়। এরপর ২০শে জানুয়ারি বসে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে সংগঠিত সেই কলঙ্কিত অধিবেশন। ২৫শে জানুয়ারি সংসদে কোনো রকমের বির্তক ছাড়া গণতন্ত্রকে পুরোপুরি সমাহিত করে পাশ করানো হয় চতুর্থ সংশোধনী। মাত্র এক বেলার সেই অধিবেশনে স্পীকার ছিলেন জনাব আব্দুল মালেক উকিল।
(জন্ম 2 ফেব্রুয়ারি 1946) একজন প্রাক্তন বাংলাদেশী সেনা কর্মকর্তা এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত । 1975 সালে রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার জন্যও তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল। ডালিম 1964 সালে পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে যোগদান করেন এবং 1965 সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরি পরিবর্তন করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হলে তিনি মুক্তিবাহিনীতে যোগ দেন । 1974 সালে, তিনি বেঙ্গল ল্যান্সার্সের সাথে ছিলেন। শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগের কারণে, তিনি 1974 সালে তার কমিশন হারান। 1975 সালের 15 আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর, তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে পুনরায় নিয়োগ পান এবং লে. কর্নেল পদে উন্নীত হন । 1976 সালে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়ার পর তাকে গণপ্রজাতন্ত্রী চীনে একজন কূটনীতিক হিসেবে পাঠানো হয় । 1980 সালে তিনি লন্ডন হাই কমিশনে যোগদান করেন। 1982 সালে, তিনি কমিশনার হিসাবে হংকংয়ের দায়িত্ব নেন। ১৯৮৮ সালে কেনিয়ায় রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন । একই সময়ে তাকে তানজানিয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয় । তিনি UNEP এবং HABITAT- এ বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন । তিনি সোমালিয়ায় যুদ্ধের সময় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিনীর অংশ হিসেবে প্রেরিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যদের সার্বিক তত্ত্বাবধানের বিশেষ দায়িত্ব পালন করেন । তিনি ১৯৯৫ সালে সরকারি চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
Such an incredibly complex story! I had to buy it because there was a waiting list of 30+ at the local library for this book. Thrilled that I made the purchase
I read this book shortly after I got it and didn't just put it on my TBR shelf mainly because I saw it on Reese Witherspoon's bookclub September read. It was one of the best books I've read this year, and reminded me some of Kristen Hannah's The Great Alone.